আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আলু থাকতেই হবে। আলু সবজি হিসাবে মাছ-মাংস বা অন্যান্য তরকারির সাথে রান্না করার পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ওয়েজেস, পটেটো চিপস্ ইত্যাদি বিভিন্ন মুখরোচক প্রক্রিয়াজাত খাবার তৈরিতেও আলু মুখ্য উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
সব দিক বিবেচনায় (রং, আকার এবং পুষ্টি উপাদান) আলুর প্রায় ১৫০০-৪০০০ বিভিন্ন জাত রয়েছে। খাদ্য হিসাবে আলু সহজলভ্য এবং কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি খনিজ লবণ ও ভিটামিনে সম্মৃদ্ধ। তবে সবুজ দাগযুক্ত, অঙ্কুর বা গ্যাঁজ হওয়া আলু কিন্তু শরীরের জন্য খুবি ক্ষতিকর।
আলু গাছে নাইট্রোজেনঘটিত গ্লাইকো-অ্যালকালয়েডের উপস্থিতি খুঁজে পাওয়া যায়। তবে গাছের পাতা, ফুল, কাণ্ড, আলুর চোখ, গ্যাঁজ কিংবা খোসায় গ্লাইকো-অ্যালকালয়েডের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই আলু গাছের কাণ্ড কিংবা পাতা খাওয়া উচিত নয়।